DETAILED NOTES ON ফেরা গল্পের মূলভাব

Detailed Notes on ফেরা গল্পের মূলভাব

Detailed Notes on ফেরা গল্পের মূলভাব

Blog Article

অপরিনীতা বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বের অপেক্ষায় রইলাম...

এককথায়— কুরআন কীভাবে আমাদের জীবনের কথা ... অর্ডার করুন

আম্বিয়া বেগম ঝাড়ু হাতে বেরিয়েছেন বাড়ির উঠান ঝাড়ু দেবার জন্য। প্রতিদিনই ভোরবেলা বাড়ির অন্যরা জেগে ওঠার আগে প্রথমে তিনি উঠানটা ঝাড়ু দিয়ে ফেলেন। এরপর একে- একে ধোয়া-মোছা সেরে সকালের নাস্তার আয়োজন করেন।

গ্রন্থের সব শেষ গল্প ‘ফেরা’। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়া আলেফ বাংলাদেশকে খানসেনাদের হাত থেকে মুক্ত করার  জন্যে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল। খানসেনাদের আত্মসমর্পণের পরপরই একসময় একটা গুলি তার পায়ে এসে লাগে। চিকিৎসার জন্য সে হাসপাতালে এসেছিল। সেখানে বেনেপুরের আমিন, একজন মুক্তিযোদ্ধা এবং সে উঠেছিল। মুক্তিযোদ্ধা আমিন তার পা কাটার তিনদিন পর মারা যায়। তার পা পচে গিয়েছিল। আলেফ তার গ্রামে ফিরে যায়। রাইফেলটি তার সঙ্গেই ছিল।

থেঙ্কিউ ৪৬

১৫ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:১৭

এটা খুব আজব শোনালেও সত্যি যে লেখক হিসেবে এ প্রজন্মের ওনাকেই এখনো দরকার। স্যারের আরো ভালো লেখার অপেক্ষায় থাকব। আর টুকটাক ফরমায়েশী লেখাগুলো নিয়েও অভিযোগ করব না, কারন, সেগুলোতেও আজ পর্যন্ত ‘ভান’ খুঁজে পাই নি। জানি যে কোনদিন সেটা পাবও না। সেগুলো হয়তো ‘ফেরা’ এর মতো দারুন হয় না সব, কিন্তু, অনেক অনেক কোটি তারা পাওয়া বইয়ের চেয়ে হাজার গুন ভালোই হয়।

আকাশ রাগত ভঙ্গিতে হেঁটে গেল মহিলার কাছে। কোন ভূমিকা না করে ২০ টাকার একটা নোট গোল করে পেঁচিয়ে রোল করে মহিলার দিকে বাড়িয়ে ধরল। মহিলা একটু হেসে বলল-

‘কৃষ্ণপক্ষের দিন’ গল্পটিতে প্রতিহননের দুর্জয় শপথ নিয়ে পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধার কার্যক্রম অদ্ভুত নৈপুণ্যে বিধৃত হয়েছে। ‘ঘরগেরস্থি’ গল্পের check here রামশরণ ও ভানুমতী বাংলাদেশের সর্বহারা মানুষের প্রতিনিধিস্থানীয় দুটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র। স্বাধীনতালাভের আগে রামশরণের অবস্থা খারাপ ছিল না। তখন তার একটা কাঁচা ভিটে ছিলে, একটা দুধেল গাই গরু ও কাঁসার থালা ছিল। পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের সময় সবকিছু জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দিয়েছে। নয় মাস তারা ইন্ডিয়ার পথে পথে কুকুরের মতো ঘুরে বেরিয়েছে। দেশ স্বাধীন হয়েছে। একবুক প্রত্যাশা নিয়ে রামশরণ বাংলাদেশের মাটিতে ফিরেছে পরিবারসমেত; কিন্তু দেখা গেল রামশরণ ও ভানুমতীর জীবনে স্বাধীনতা নির্মম পরিহাস এবং তামাশা ছাড়া আর কিছুই নয়। দেশ থেকে এক শোষকের উৎখাত হয়েছে আর জন্ম নিয়েছে নতুন আরেক শোষক। শোষকের প্রতারণায় সর্বহারা মানুষের শোচনীয় পরাজয় দেখে রামশরণ আর্তনাদ করে বলে উঠেছিল – ‘স্বাধীন হইছি তাতে আমার বাপের কি?

টপিকটা পুরোই গাঁজাময় সুন্দর। তাই গাঁজাময় ভাল লাগাও রইল!

এক একটি খণ্ড দৃশ্যে জীবনকে উপভোগ করার জন্য এই জীবনমালা।

! কী হইছে তোমার?! তোমারে কেমন বুড়া-বুড়া দেহাইতেছে! কী হইছে তোমার?’

গতানুগতিক মনে হয়নি! মোটামুটি ভালোই ছিলো,ফেরা বইটি মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা একটি উপন্যাস। আত্মত্যাগ, ভালোবাসা,প্রেম, প্রীতি,মমতা সব উঠে এসেছে এই উপন্যাসটিতে!

২য় পর্ব লেখার ইচ্ছে আছে তবে জানি না কবে লিখবো।

Report this page